
করোনাভাইরাস কি – করোনাভাইরাস হলো এক প্রকার দ্রুত সংক্রম ভাইরাস,যা মানবদেহ প্রবেশ পর শ্বাসতন্ত্রে মারাত্মক প্রদাহ সৃষ্টি করে।এমনকি মৃত্যুও হতে পারে। SARS-CoV-2=Severe Acute Respiratory Syndrome Coronavirus-2! COVID-19=Corona Virus Disease-2019 করোনা সন্দেহজনক হলে করণীয় – ১-১০০ডিগ্রি ফারেনহাইটের ওপরে তাপমাত্রা,সাথে শ্বাসকষ্ট/কাশি/দূর্বলতা ইত্যাদি লক্ষণ দেখা দেওয়া মাত্র অফিসের করোনা ফোকাল পয়েন্টকে অবহিত করা এবং অসিসে আসা বিরত থাকা।২-পরিবারের কোনো ব্যক্তির উক্ত লক্ষণ দেখা দিলে বা কোভিড পজিটিভ ব্যাক্তির সংস্পর্শে আসলে কতৃপক্ষকে অবহিত করে ১৪ দিন হোয়ারেন্টাইনে অবস্থান করা।৩-অতি সত্ত্বর কোভিড-১৯ পরীক্ষা করার ব্যবস্থা করা।৪-নির্দিষ্ট টেকনিশিয়ানের মাধ্যমে স্যাম্পল প্রদান পাঠানো নিশ্চিত করা,ফোকাল পয়েন্ট টেকনিশিয়ানের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ল্যাবে স্যাম্পল নিশ্চিত করা।৫-কোভিড পজিটিভ হলো পজিটিভ হলো ফোকাল পয়েন্টকে অবহিত করা।৬-করোনার উপসর্গ দেখা দিলে (যেমন জ্বর, শ্বাসকষ্ট, কাশি ইত্যাদি) প্রথমে ১৬২৬৩/৩৩৩/BSMM Telehealth,০৯৬১১৬৭৭৭৭৭/হটলাইন টেলিকমিউনিকেশন/ Doctors Pool App) ইত্যাদি মাধ্যমে অতি ডাক্তারের সাথে যোগাযোগব্যবস্থা করা এবং ফোকাল পয়েন্টকে অবহিত করা।
সহযোগিতায় ছিলেন সবসংগঠনঃ
১,International friendship Organization (IFO)
২,Christian Commission for Development in Bangladesh (CCDD) ৩,From The Amrican People (USAID) ৪,Relief International(RI) ৫,Mpower Amplifying Impact(MPAI) 6,YPSA
১,আইএফও পরিবার মূলত শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত শিশুদের স্কু। তরুণ সংগঠক ইমরানুল ইসলাম আদির আছে সামাজিক আরও উদ্যোগ। ১. অসহায় মানুষদের নিত্যপণ্য বিতরণ ২ ফেসবুক গ্রুপে আইএফও পরিবার বিভিন্ন মানবতার নিয়োজিত কাজ নিয়ে পোস্ট। হাঁটতে শিখতে গেলে একটু-আধটু হোঁচট খেতে হয়। ইমরানুল ইসলাম আদি সংগঠন গড়ার অভিজ্ঞতা অনেকটা হাঁটতে শেখার মতো ছিল। তবে হোঁচটকে শিক্ষা হিসেবে মানেন বলেই সংগঠনের হাল ধরেছেন দৃঢ়তায়, এগিয়ে যেতে সাহসের পাল তুলেছেন আইএফও পরিবার । তবে তাঁর আইএফও শুধু নৌকা বা প্রাচীনকালের জাহাজে পাল খাটানোর বড় খুঁটি নয়, সংগঠন। সরকারি খাতায় যার নাম ‘হবে ২১ সালে আইএফও পরিবার।
আমরা নিজেদের পরিচয় দিই মানবতার পাগল আমরা বলে’—এভাবেই কথা শুরু হলো ইমরানুল ইসলাম আদি এর সঙ্গে। শৈশবে যারা পড়াশোনার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে, তাদের স্কুলমুখী করেন আমরা । কক্সবাজার দুটি স্কুল পরিচালনা করছে আইএফও পরিবার। যেখানে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ছে ৪০০ শিক্ষার্থী। মানুষকে স্বাবলম্বী করাসহ আমরা সামাজিক আরও নানা উদ্যোগ নিয়েছি। করোনার সময় মানুষকে সহযোগিতার বিষয়টিও যোগ হয়েছে উদ্যোগের সঙ্গে। তিনি বললেন, ‘করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকলে স্কুলসহ শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ করতে হয়। সরকার ছুটি ঘোষণা করলে আমাদের শিক্ষার্থীদের দরিদ্র পরিবারগুলো সংকটে পড়ে। প্রথমে তাদের খাদ্যসহায়তা করি আমরা।’ এপ্রিল থেকে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, চকরিয়া, মহেশখালী, কুতুবদিয়া অসহায় পরিবারের পাশাপাশি সহায়তা চাওয়া অনেক নিম্নবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য পৌঁছে দেন আইএফও পরিবারের স্বেচ্ছাসেবীরা। যে সহায়তায় থাকে চাল-ডাল-আলু-তেলসহ একটি পরিবারের চার থেকে সাত দিনে চলার মতো নিত্যপণ্য। সেই সঙ্গে সুরক্ষাসামগ্রী প্রদান ও সচেতনতা বৃদ্ধির মতো কাজও করেছে তারা। এরপর করোনা রোগীদের বিনা মূল্যে অ্যাম্বুলেন্স সেবা শুরু করতে ভাড়া নেন অ্যাম্বুলেস কাজ শুরু করি। আদির সহায়তা আইএফও পরিবারের নিজস্ব অ্যাম্বুলেন্স নেই বলে, তাইবপ্রতিদিন ১২-১৫ হাজার টাকা ভাড়ায় নিতে হতো। নিজেদের তহবিল আর বিত্তবানদের কাছে পাওয়া অনুদানের একটি অংশ চলে যেত অ্যাম্বুলেন্স ভাড়ার টাকায়। তাই একটি অ্যাম্বুলেন্স কেনার চেষ্টা করছিলেন তখন থেকেই। ‘আমরা কয়েকজন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের কাছে সহায়তার আবেদন করেছিলাম। স্কুল-কলেজে পড়ার সময় বাংলাদেশ স্কাউট ও রেড ক্রিসেন্টের কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন। স্বেচ্ছাসেবী কাজের প্রতি তাঁর মনটা গড়ে উঠেছে তখনই। তাই নিজেদের মতো করে মানুষের পাশে দাঁড়াবেন বলে কয়েক বন্ধু ভেবেছিলেন একটা সংগঠন গড়ার কথা।
ইচ্ছাটা পোক্ত, তবে পরিকল্পনা তখনো ভাসা-ভাসা। ইমরানুল ইসলাম আদি নিজ বাড়ি কক্সবাজার সদর আবাসিক এলাকায়। তত দিনে কয়েকজন মিলে কক্সবাজার সুগান্ধা পাশে সহায়-সম্বলহীন কিছু শিশুকে পাঠদান শুরু করেছেন। নিজেদের হাত খরচ বাঁচিয়ে এই শিশুদের বই-খাতা-কলম কিনে দিতেন। দিনে দিনে অনেক স্বেচ্ছাসেবী যুক্ত হন আইএফও পরি সঙ্গে। শিশুদের পড়ানোর সঙ্গে শুরু করেন স্বেচ্ছায় রক্তদান। শীতার্ত মানুষকে শীতবস্ত্র করবো ইনশাআল্লাহ। জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু কাজে খুব ভালোবাসি! ভালোবাসি কাজ! ভালোবাসি সাফল্য, ভালোবাসি লড়াই আমরা আছি আমরা থাকবো মানুষের ভালো অর্জন করবো।