
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দূর্ঘটনার ৬৫ ঘণ্টা পরেও ইন্দোনেশিয়ায় পৌছতে পারেনি কোন রিসকিউ ভ্যাসেল। এদিকে অক্সিজেন শেষ হওয়ার ২৪ ঘণ্টার প্র্যাকটিক্যাল টাইম এবং ৫০০ মিটার ডেপ্থের কথা বাদ দিয়ে শেষ আসা হিসেবে থিওরিতে ভর করে ৭২ ঘণ্টার উপর ভরসা করেছিলেন সেদেশের নৌ বাহিনীর চিফ। সে অনুযায়ী আজ রাত ৩টা নাগাদ ডেডলাইন ধরা হয়েছে উদ্ধারকার্যের। তবে তাতে শঙ্কা মোটেও কাটছে না। সবার আগে ইন্দোনেশিয়ার যে রিসকিউ ভ্যাসেল টি পৌঁছানোর কথা তা হলো মালয়েশিয়ার KRI REGEALE । যেটা এখনও বালি হতে ৮ ঘণ্টা দূরে আছে। এটি দুর্ঘটনায় পৌঁছতে ভোর ৫টা বা তারও বেশি সময় লাগতে পারে।
ইন্দোনেশিয়ার সাবমেরিন কীভাবে উদ্ধার হবে তা নিয়ে জল্পনা কল্পনার শেষ নেই বিভিন্ন দেশের নৌ বাহিনীদের । যেমন ফ্রান্স নেভির ভাইস এডমিরাল Antonie Beaussant আশঙ্কা প্রকাশ করে মত দিয়েছেন ” যদি এটি আসলেই ৭০০ মিটার নিচে গিয়ে থাকে তাহলে পানির চাপে সাবমেরিনটি ভেঙ্গে গিয়েছে। ৭০০ মিটার প্রায় ২২৯৬ ফিট গভীর। সাবমেরিনটি সর্বোচ্চ ৮২০ ফিট গভীরে থাকতে পারে।
ছবি: দূর্ঘটনা কবলিত সাবমেরিনের ক্রু Guntur Ari Prasetyo এর স্ত্রী Berda Asmara.। ইতিমধ্যেই ৫৩ জন ক্রুদের পরিবারের সাথে যোগাযোগ করে তাদের পরিচয় নিশ্চিত করা হয়েছে। তাদের পরিবারের সদস্যরা পাশের নৌ ঘাটিতে বশে শেষ মুহূর্তের উদ্বিগ্ন সময় পার করছে।