
চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া উপজেলার চন্দ্রঘোনা-কদমতলি ইউনিয়নে দীর্ঘ দুই যোগের কাছাকাছি সময় ধরে চন্দ্রঘোনাবাসী ইউনিয়ন পরিষদ সেবা থেকে বঞ্চিত।অন্যায়,অবিচার, দুর্নীতি,খারাপ আচরনে বর্তমান চেয়ারম্যানের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে এলাকার জনগন।সরকারের বিধিমালা তোয়াক্কা না করে জাতীয় সনদ,জন্মনিবন্ধন,ওয়ারিয়ান সনদে ব্যাপক অনিয়ম দুর্নীতি সহ ভূলে ভরা কাজে অতিষ্ঠ জনগন। বর্তমান সরকারের বিভিন্ন ভাতা কার্ড বিক্রি অনিয়ম মানুষের মুখে মুখে। চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন পরিষদকে এলাকাবাসীর চোখে কসাই খানার রুপান্তিত করেছে বর্তমান চেয়ারম্যান। তাই এলাকাবাসীর আগামী চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন পরিষদকে সেবা মূলক প্রতিষ্টানে ফিরিয়ে আনতে সৎ,যোগ্য,পরোপকারী,জনবান্ধবরসাবেক ছাত্রনেতা আবু তাহেরের নাম মুখে মুখে।
এলাকাবাসী মনে করেন আবু তাহের ছাত্রজীবন থেকে অন্যায়,অবিচার,অবৈধ কোন কাজে লিপ্ত ছিলেননা,কোন অন্যায় কাজে আপোষ করেননি।এলাকার অসহায় মানুষের পাশে ছিলেন সবসময়।
চন্দ্রঘোনা ইউপি বর্তমান মেম্বার কবির সওদাগর বলেন,আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাকালে বর্তমান সাংসদ, তথ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত আবু তাহের। কিন্তু এলাকায় কোন অন্যায়,অবিচার,কিংবা অবৈধ কোন কাজে লিপ্ত ছিলেননা।বর্তমান সময়ে জনগনের কল্যানে কাজ করেছেন।সেবামূলক কাজে নিয়োজিত ছিলেন।
সম্প্রতি করোনা মহামারী সময়ে এলাকার গরীব,অসহায়,মানুষের পাশে ছিলেন সবসময়। চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ নেতা আব্দুল সালাম বলেন, বর্তমান সময়ে এলাকার উন্নয়ন,চন্দ্রঘোনা ইউনিয়ন পরিষদকে সেবামূলক প্রতিষ্টানে আবু তাহেরের কোন বিকল্প নাই।
আজ চন্দ্রঘোনাবাসী আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান হিসেবে আবু তাহেরের নাম জনগণের দাবী হিসেবে ফুটে উঠেছে। এই বিষয়ে আবু তাহের বলেন,দীর্ঘ ২৭ বছর রাজনৈতিক জীবনে কোন অন্যায়,অবিচার,অবৈধ কোন কাজে লিপ্ত ছিলামনা। আপোষ ও করিনি।সবসময় জনগনের পাশে ছিলাম,আছি,এবং থাকব। আমার অভিভাবক তথ্যমন্ত্রী জননেতা ড.হাছান মাহমুদ এমপি’র একজন কর্মী হিসাবে এলাকার মানুষের জন্য আমার রাজনীতি। আগামী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমার অভিভাবক যদি মনে করেন আমাকে দিয়ে এলাকার জনগনের উপকার হবে তাহলে আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও এলাকাবাসীর উপকারে আসতে বদ্ধপরিকর।