
স্টাফ রিপোর্টারঃ
……….. ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ……….
সভাপতি পোয়াংগেরখিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সাংবাদিক হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী ভাইয়ের প্রতি।
আমার সামান্য অনুরোধে খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর পাশে দাড়ানোর জন্য।
পুরো দেশ যখন অবরুদ্ধ তখনই খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর দুঃখ – কষ্টের সীমা ছাড়িয়ে যাচ্ছে ।তাদের পাশে নেই “গণমানুষের প্রিয় নেতা, গরীবের বন্ধু, বিশিষ্ট দানবীর, পরোপকারী, নিঃস্বার্থ সমাজসেবক, অন্যায়ের বিরুদ্ধে বলিস্ট কন্টস্বর, মেহনতী মানুষের আশার প্রতিক” এইসব গুণাবলী সম্পন্ন মানুষ গুলো। যখন সাধারণ মানুষের প্রশ্ন নির্বাচন আসলে যে শত শত গুণাবলী সম্পন্ন মানুষ দেখা যায় এগুলো এখন কোথায়? সেই মূহুর্তে গর্জনিয়ার স্বর্গীয় সন্তান হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী ভাই খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর পাশে দাড়ানোর চেষ্টা করেই যাচ্ছেন।
যখন রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়ের নিজ উদ্যোগে অসহায় মানুষদেরকে ত্রাণ দিয়ে যান তখন গর্জনিয়া পূর্ববোংখিল এলাকার কিছু হতদরিদ্র ত্রাণ না পাওয়ায় তারা(হতদরিদ্ররা) নিরাশ হয়ে পড়েন। সেই খেটে খাওয়া মানুষ গুলোর কষ্ট দেখে আমি কক্সবাজার ডিসি মহোদয়কে ও রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয়কে ফেইসবুকের মাধ্যমে ইমফ্রম করি সাথে সাথে রামু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মহোদয় রেসপন্স করেন। কিন্তু এখনও কোন ত্রাণ সেই হতদরিদ্র মানুষ গুলোর ভাগ্যে জুটেনি। বলা বাহুল্য যে ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মেম্বারদেরও কোন খুঁজ নেই।
আজ এই করুণ মূহুর্তে বুঝা যাচ্ছে কে গরিবের বন্ধু আর কে গরিবদের ধোঁকা দিয়ে নিজ স্বার্থ হাসিল করে। গর্জনিয়ার খেটে খাওয়া অসহায় মানুষ গুলোর কথা যখন আমি প্রিয় ভাই সাংবাদিক হাফিজুল ইসলাম চৌধুরীকে বলি তখন তিনি বললেন আমার পক্ষ থেকে হলেও তাদের(হতদরিদ্রদের) জন্য আমি(হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী) কিছু করার চেষ্টা করবো। দুই একদিন যেতে না যেতে হঠাৎ আমার মোবাইলে হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী ভাইয়ের কল। আমাকে বলল তোমার পরিচিত কিছু হতদরিদ্রদের নাম ও মোবাইল নাম্বার দাও যাদের সন্তান পোয়াংগেরখিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করে। আমি হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী ভাইয়ের এই কথা শুনে খুবই খুশি হলাম কারণ আমার মাধ্যমে কিছু হতদরিদ্র মানুষের কষ্ট একটু হলেও কমবে। হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী ভাইয়ের কল শেষ করা মাত্রই বেরিয়ে পড়লাম হতদরিদ্রের খুঁজ নিতে। যখন সেই অসহায় মানুষ গুলোর কাছে গিয়ে বললাম পোয়াংগেরখিল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি সাংবাদিক হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে আপনাদের জন্য কিছু সাহায্য আনতে চাচ্ছেন এই কথা শুনানোর পর তাদের (অসহায় মানুষদের ) মুখে হাসি দেখে আমার মনটা ভরে যায়। এর চেয়ে বড় পাওয়া আর কি হতে পারে?
“এম. মোবারক হোসাইন “