
গত ২৫শে আগস্ট বিকাল ঠিক একটার সময় চট্টগ্রামের মুরাদপুর এলাকায় ড্রেনে পড়ে এক ব্যক্তি নিখোঁজ হয়। দীর্ঘ প্রচেষ্টার পরও ব্যক্তিটিকে এখনো উদ্ধার করতে পারেনি ফায়ার সার্ভিস দল। যেটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়েছে। অসংখ্য লোক দোষ দিচ্ছেন নগর দ্বায়ীত্বে যারা রয়েছেন তাঁদেরকে। তারা বলছেন, তাঁদের(চসিক) অবহেলায় পানি নিষ্কাশনের কোন ব্যবস্থা না করায় নগরবাসীকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।
এড. নজরুল চৌধুরী এগিয়ে আসার কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন,মাঝারি মাত্রার বৃষ্টিপাতেও নগরের মুরাদপুর, ষোলশহর, কাপাসগোলা, চাক্তাই, বাকলিয়া, ডিসি রোড, রহমতগঞ্জ, হালিশহর, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ডিসি রোডে হাঁটুসমান পানি ওঠে। নগরের রহমতগঞ্জে পানি ওঠে কোমরসমান। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে। যার কারণে অসংখ্য মানুষের ক্ষয়ক্ষতি হওয়ার বিষয়টা নিত্যদিনের ঘটনায় পরিণত হয়েছে। যেটি আমার আবেক এবং বিবেককে নাড়া দিয়েছে। সেই মুহুর্তে এক হৃদয় বিদারক ঘটনা ২৫শে আগস্ট ড্রেনে পড়ে ব্যক্তি নিখোঁজ হওয়ার ঘটনাটি। আমি আমার জায়গা থেকে সবসময় মানবিক কাজ করার চেষ্টা করি। মানবিক দৃষ্টিতে আমি এগিয়ে আসলাম।
তিনি তাঁর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকে লিখাটি পাঠকের সুবিধার্থে হুবহু তুলে ধরলামঃসদ্য ঘঠিত মুরাদপুরস্ত ড্রেনে নিখোঁজ ব্যক্তির পরিবার যদি “চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন” এর বিরুদ্ধে ‘ক্ষতিপূরণের মামলা’ করতে চাই। তাহলে, নিখোঁজ ব্যক্তির পরিবারকে আমি (সম্পূর্ণ বিনামূল্যে) আইনি সহায়তা দিব। চেম্বার নং- ৬১৬, ( ষষ্ঠ তলা), আইনজীবী এনেক্স ভবন -০১,কোর্ট হিল, চট্টগ্রাম।