
হাফিজুল ইসলাম চৌধুরী গর্জনিয়া ইউনিয়নের অসহায়, বঞ্চিত ও গরীব মানুষের সেবাই নিজেকে উৎসর্গ করেছেন অনেক আগেই। গভীর রাতেও কেউ বিপদে পড়লে হাফিজুল ইসলাম চৌধুরীকে পাশে পান। বিগত দশ বছর ধরে গর্জনিয়ার সার্বিক উন্নয়নে তিনি পরতে পরতে ভূমিকা রেখে আসছেন। তাঁর মরহুম দাদা বৃহত্তর গর্জনিয়ার সিংহ পুরুষ শহীদ ইসলাম মিয়া চৌধুরীর সুযোগ্য উত্তরসূরি তিনি।
সম্প্রতি তাঁর পজেটিভ কর্মকাণ্ডের প্রতি ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রি মহল অপপ্রচার চালাচ্ছে এমনটা অভিযোগ হাফিজুল ইসলাম চৌধুরীর। তিনি বলেন আমি দীর্ঘদিন ধরে এলাকার সর্বস্তরের মানুষদেরকে ভালোবেসে জনসাধারণের সেবা করে আসছি। বলতে পারেন এটি আমার নেশায় পরিনত হয়েছে। কেউ দমিয়ে রাখতে চাইলেও আল্লাহর রাব্বুল আলমিন না-চাওয়া পর্যন্ত আমার পজিটিভ কর্মকাণ্ডকে দমিয়ে রাখতে পারবেনা ইনশাআল্লাহ। আমার স্বপ্ন গর্জনিয়াকে একটি মডেল ইউনিয়নে রূপান্তর করা। আর গর্জনিয়া হচ্ছে কৃষি উর্বর এলাকা এই এলাকার কৃষকদের জন্য কাজ করতে চাই। কারণ দেশের অর্থনীতিতে একমাত্র কৃষির মাধ্যমেই অবদান রাখা সম্ভব বলে আমি মনে করছি। আমার(হাফিজুল ইসলাম) বিশ্বাস আমরা যারা সমাজের জন্য কাজ করি তারা যদি গর্জনিয়ার কৃষকদের পাশে থেকে কৃষকদের কল্যাণে কাজ করি তাহলে গর্জনিয়া থেকে দেশের অর্থনীতিতে অনেক বড় অবদান রাখা যাবে । সুতরাং আমার বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাক আমি তাতে কোন কর্ণপাত করছিনা। আমার কাজ আমি করে যাবো ইনশাআল্লাহ ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এলাকার এক ব্যক্তি বলেন, গর্জনিয়া ইউনিয়নে চলমান সম্প্রীতি গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্টে তিনি- টুর্ণামেন্ট পরিচালনা কমিটির কেউ নন। উদ্বোধনী খেলায় অতিথি হিসাবে আমন্ত্রিত ছিলেন বিদায় ক্রীড়ামোদীদের উৎসাহ আর অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য খেলা উদ্বোধন করেছেন মাত্র। অথচ হাফিজুল ইসলাম চৌধুরীর জনপ্রিয়তায় ভয় পাচ্ছে একটি কুচক্রি মহল। তাঁরা ফেইক ফেসবুক আইডিতে তাঁর বিরুদ্ধে অপপ্রচারের অপপ্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু কোন লাভ হবে না। হাফিজ আমাদের গর্ব, অহংকার আর অনুপ্রেরণার বাতিঘর।